Monday 17 August 2015

ডাঃ জাকির নায়েকের ইসলামের দাওয়াতী কাজ দেখে ঈর্ষান্বিত হয়ে হিংসা করো


তোমরা যারা ডাঃ জাকির নায়েকের ইসলামের দাওয়াতী কাজ দেখে ঈর্ষান্বিত হয়ে হিংসা করো!! আজ থেকে ১৮-২০ বছর আগের কথা, ১৯৯০-১৯৯৫ সালে ভারতের মত উগ্রবাদী হিন্দু রাষ্ট্রে যখন হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে টু শব্দটি করার সাহস কেউই করত না, সে সময়ে একজন ব্যক্তি মৃত্যু হুমকি উপেক্ষা করে জন সমক্ষে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছিলেন। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন ডাঃ জাকির নায়েক! আমেরিকার পিএইচডি ডিগ্রীধারী খ্রিস্টান পণ্ডিত ডঃ উইলিয়াম ক্যাম্বেল যিনি কিনা বহু বছর ধরে কুরআনে বৈজ্ঞানিক ভুল আছে বলে মুসলিমদের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন এবং তার সাথে কেউ চ্যালেঞ্জ করার সাহস পেত না, ২০০০ সালের দিকে ডাঃ জাকির নায়েক কোরআনে যে কোন ভুল নেই সেটা প্রমাণ করেছেন এবং এর পাশাপাশি উল্টো বাইবেলে যে অসংখ্য ভুল রয়েছে তা নির্ভুলভাবে প্রমাণ করেছেন আর ডঃ উইলিয়াম ক্যাম্বেল তা মেনে নিতে বাধ্য হয়েছেন। তারপর তিনি হিন্দু পণ্ডিত শ্রী শ্রী রবি শংকর এর সাথে ডিবেট করে প্রমাণ করেন যে, হিন্দু ধর্মে মূর্তি পূজা হারাম। এরপর তাঁর সাথে বৌদ্ধ পণ্ডিত দালাইলামার ডিবেট হওয়ার কথা ছিল কিন্তু তিনি কথা দিয়েও পরে পিছপা হন। কারণ তিনি জানতেন, ডাঃ জাকির নায়েক আজ পর্যন্ত কোন ডিবেটে পরাস্ত হননি। কারণ তিনি কুরআন এবং হাদীস দ্বারা প্রমাণ করেন। আর এ জন্যই মহান আল্লাহ্ তাঁর সাথেই আছেন। কিন্তু আফসোস লাগে কিছু মানুষ তাঁকে নিয়ে বলে বেড়ান যে, তিনি নাকি বলেছেন কুরআনে ভুল আছে। নাউজুবিল্লাহ!! একটু ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করে দেখুন, যে মানুষটি সারা বিশ্ব জুড়ে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করেছেন এবং যিনি কুরআনে কোন ভুল নেই প্রমাণ করেছেন সেই নাকি কুরআনে ভুল আছে বলেছেন! আসলে এই সব লোকেরা কেমন বুদ্ধি সম্পন্ন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। যারা ডাঃ জাকির নায়েকের ইসলামের প্রচার ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে ঈর্ষান্বিত হয়ে তাঁকে ইহুদী ও খ্রিস্টানদের দালাল বলে গালি দেয় এবং তাঁর বিরুদ্ধাচরণ করেন, তারা আসলে জ্ঞান পাপী। তারা কোন ক্রমেই ইসলামের প্রকৃত বন্ধু হতে পারেন না। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে বুঝার তাওফীক দান করুন। আমীন!